অবশেষে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ উপস্থিত হল। মঙ্গলবার ভারতীয় সময় অনুযায়ী বেলা ৩টে ১ মিনিট। শুভাংশু শুক্ল-সহ চার নভশ্চরকে নিয়ে ভাসতে ভাসতে প্রশান্ত মহাসাগরে নেমে এল স্পেসএক্সের মহাকাশযান ‘ড্রাগন’। মঙ্গলবার দুপুরে পৃথিবীতে ফিরলেন শুভাংশুরা। আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ার সান দিয়াগো উপকূলে তখন অবশ্য রাত! নির্ধারিত সময়ে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে শুভাংশুদের ক্যাপসুল। এই সময় যে কোনও মহাকাশযান তীব্র তাপ এবং ঘর্ষণের সম্মুখীন হয়। এই সময়ে ক্যাপসুলের গতি ছিল ঘণ্টায় ২৮ হাজার কিলোমিটার। ধীরে ধীরে যা কমে আসে ২৪ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায়। এর পর একে একে খুলে যায় চারটি প্যারাশ্যুট। ভাসতে ভাসতে প্রশান্ত মহাসাগরে নেমে আসে ‘ড্রাগন’।প্রশান্ত মহাসাগরে আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল ‘রিকভারি ভেহিকল’। তৈরি রয়েছে স্পেসএক্সের একটি দল। তারা দ্রুত পৌঁছে যাবে শুভাংশুদের ক্যাপসুলের কাছে। ক্যাপসুলটিকে তুলে নেওয়া হবে জাহাজে। এর কিছু ক্ষণ পর ক্যাপসুলের হ্যাচ খুলে যাবে। ভিতর থেকে বার করে আনা হবে চার নভশ্চরকে। সেখানে চলবে বিবিধ মেডিক্যাল পরীক্ষা।প্রায় ২২ ঘণ্টার দীর্ঘ সফর শেষে পৃথিবীতে ফিরলেন তাঁরা।সোমবার শুরু হয় ঘরে ফেরার প্রক্রিয়া। উল্লেখ্য, সমুদ্রে মহাকাশযান অবতরণের প্রক্রিয়াকে ‘স্প্ল্যাশডাউন’ বলা হয়। এই সমগ্র প্রক্রিয়াটি আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা তাদের ওয়েবসাইটে সরাসরি সম্প্রচার করেছে। পৃথিবীর নানা প্রান্তের মানুষই প্রত্যক্ষ করেছেন শুভাংশেদের পৃথিবীতে ফেরার মুহূর্ত।

উপেন্দ্রকিশোরের পৈতৃক বাড়ি ভেঙে ফেলছে ইউনূস সরকার! উদ্বিগ্ন মমতা, অভিষেক ,কী পদক্ষেপ নিল কেন্দ্র?
বাংলাদেশের ইউনূস সরকারের লজ্জাজনক পদক্ষেপ। এবার ময়মনসিংহে সত্যজিৎ রায়ের ঠাকুরদা উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর পৈতৃক বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করল তারা। ভারত সরকারকে না জানিয়েই, কোনও